Orientation | CN



সৌজন্য ও কুশল বিনিময়

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর নাম, ঠিকানা, শিক্ষা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি বলা শেয়ার করতে হবে।


প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আলোচনা

প্রতিষ্ঠানের নাম, প্রতিষ্ঠা কাল ইত্যাদি, কি কি কোর্স শিখানো হয়, কোন কোর্সে কি শিখানো হয়, প্রতিষ্ঠানের কি কি সুবিধা রয়েছে।


বর্তমানে কম্পিউটার শেখার প্রেক্ষাপট

বর্তমানে কম্পিউটার শিক্ষা অত্যন্ত জরুরি, কারণ দৈনন্দিন কাজ, শিক্ষা, চাকরি ও যোগাযোগে এটি অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। ইন্টারনেট ব্যবহার, তথ্য খোঁজা, অনলাইন লেনদেন ও অফিস অ্যাপ্লিকেশন পরিচালনায় কম্পিউটার জ্ঞান দরকার। প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে টিকে থাকতে এবং দক্ষ হয়ে উঠতে কম্পিউটার শিক্ষা অপরিহার্য। এটি সময় বাঁচায়, দক্ষতা বাড়ায় এবং ভবিষ্যৎ সুযোগ তৈরি করে।


কম্পিউটার শিক্ষায় বাংলাদেশের ট্রেন্ড ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

বাংলাদেশে কম্পিউটার শিক্ষার চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। সরকার 'স্মার্ট বাংলাদেশ' বাস্তবায়নে প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে আইটি খাতের বাজার ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা প্রায় ২ লাখ নতুন চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করবে । অনলাইন শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের প্রসার কম্পিউটার শিক্ষাকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তুলছে। ফলে ভবিষ্যতে কর্মসংস্থান ও উদ্ভাবনে কম্পিউটার দক্ষতা অপরিহার্য হবে।


আগামি ৫ বছরে পৃথিবীতে কি কি পরিবর্তন আসতে পারে আর সেখানে তোমার অবস্থান ই বা কি হবে?

আগামী ৫ বছরে কম্পিউটার সেক্টরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, সাইবার সিকিউরিটি, ব্লকচেইন ও ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ব্যাপক প্রসার ঘটবে। অটোমেশন বাড়বে, ফলে প্রচলিত কাজের ধরণ বদলে যাবে এবং নতুন স্কিলের চাহিদা তৈরি হবে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ও কোয়ান্টাম কম্পিউটিংও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এই পরিবর্তনের ভেতর, যদি তুমি আধুনিক প্রযুক্তি শেখা চালিয়ে যাও, ডিজিটাল মার্কেটিং ও শিক্ষাক্ষেত্রে কাজ চালিয়ে যাও, তবে তুমি একজন দক্ষ উদ্যোক্তা ও শিক্ষানবিস নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। ভবিষ্যৎ সফলতা নির্ভর করবে স্কিল ও অভিযোজন ক্ষমতার উপর।



আপারস্কিল একাডেমির বিশেষত্ব

  • ব্যবহারিক ও প্রজেক্টভিত্তিক শিক্ষা: শুধু তত্ত্ব নয়, শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে প্রকৃত কাজ শিখে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করে।
  • বিভিন্ন স্তরের কোর্স: বেসিক থেকে অ্যাডভান্সড পর্যন্ত—যেমন অফিস অ্যাপস, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, ফ্রিল্যান্সিং প্রস্তুতি ইত্যাদি।
  • আপডেটেড কারিকুলাম: আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী নিয়মিত কারিকুলাম হালনাগাদ করা হয়, যেন শিক্ষার্থীরা বর্তমান চাকরি বাজারে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে পারে।
  • শিক্ষা ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন: কোর্স শেষে ফ্রিল্যান্সিং বা চাকরির প্রস্তুতির জন্য ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং ও সাপোর্ট দেওয়া হয়।
  • অনলাইন ও অফলাইন সুবিধা: যেকোনো স্থান থেকে শেখার সুযোগ, সঙ্গে লাইভ ক্লাস, রেকর্ডেড লেকচার ও কুইজ সুবিধা।
  • দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক দল: বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষকরা পাঠদান করেন, যারা শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শিখতে সাহায্য করেন।
  • ছাত্র-নির্ভর সাপোর্ট সিস্টেম: ক্লাসের বাইরেও শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন ও সমস্যার জন্য আলাদা সাপোর্ট টিম থেকে সহায়তা পায়।
  • সার্টিফিকেট ও রেফারেন্স সুবিধা: কোর্স শেষে মানসম্মত সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়, যা ক্যারিয়ার ও ফ্রিল্যান্স প্রোফাইলে কাজে লাগে।

আপারস্কীলে কোর্স শেষে চাকরি পাওয়ার সুযোগ: ক্যারিয়ার গড়ার এক নতুন দিগন্ত

আপারস্কীল শুধু একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি দক্ষতা উন্নয়ন ও ক্যারিয়ার নির্মাণের প্ল্যাটফর্ম। এখানে কোর্স সম্পন্ন করার পর শিক্ষার্থীরা শুধু সার্টিফিকেটই পান না, বরং যোগ্যতা অনুযায়ী আপারস্কীল একাডেমির বিভিন্ন বিভাগে চাকরি পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণকালেই যারা নিষ্ঠা, দক্ষতা ও নেতৃত্বগুণ প্রদর্শন করেন, তাদেরকে ইন্টার্নশিপ বা পার্টটাইম/ফুলটাইম পদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

এতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন এবং নিজের শেখা কাজে লাগিয়ে আরও এগিয়ে যেতে পারেন। আপারস্কীল একাডেমি বিশ্বাস করে—নিজের ছাত্ররাই হতে পারে প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ চালিকাশক্তি। তাই এটি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার গড়ার একটি স্থায়ী, নির্ভরযোগ্য এবং সম্মানজনক সুযোগ তৈরি করে দেয়।


আপারস্কীল কোর্স শেষে ইন্টার্নশিপের সুযোগ

আপারস্কীল একাডেমি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য কোর্স শেষ হওয়ার পর ইন্টার্নশিপের সুযোগ প্রদান করে। এই ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব কর্মক্ষেত্রে কাজ শিখতে পারে, পেশাগত জ্ঞান বৃদ্ধি পায় এবং ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে পারে। ইন্টার্নশিপে সফলরা প্রতিষ্ঠানেই চাকরির সুযোগ পেতে পারেন। তাই, আপারস্কীল শুধুমাত্র শিক্ষাদানেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গড়ার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হিসেবে কাজ করে।


আপারস্কীলে প্রজেক্ট-ভিত্তিক শেখা ও বাস্তব জীবনে প্রয়োগ

আপারস্কীল একাডেমিতে শিক্ষার্থীদের প্রজেক্ট-ভিত্তিক শেখার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। এখানে শিক্ষার্থীরা শুধু বইয়ের তত্ত্ব নয়, বাস্তব জীবনের প্রয়োজন ও চ্যালেঞ্জ অনুযায়ী প্রকৃত কাজের মাধ্যমে শিখে। বিভিন্ন প্রকল্পে অংশ নিয়ে তারা সমস্যা সমাধান, পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা অর্জন করে।

এভাবে শেখা তাদেরকে চাকরি ও ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করে, কারণ তারা বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজ করতে পারে। তাই আপারস্কীল শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সশক্ত ও ব্যবহারিক শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম।


আপারস্কীল কি চায়? – লক্ষ্য নির্ধারণ ও সফল হওয়ার মানসিক প্রস্তুতি

আপারস্কীল বিশ্বাস করে—সফল হতে হলে আগে জানতে হবে, আমরা কী চাই। লক্ষ্যহীন চেষ্টা আমাদের দূরে নিতে পারে না, তাই আমরা প্রথমেই শিক্ষার্থীদের নিজের লক্ষ্য নির্ধারণে সহায়তা করি। তারা কী হতে চায়, কোথায় যেতে চায়—তা বুঝে পরিকল্পনা সাজানোই সফলতার প্রথম ধাপ। এরপর প্রয়োজন মানসিক প্রস্তুতি, আত্মবিশ্বাস ও ধৈর্য। আপারস্কীল শেখায় কীভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে হয় এবং প্রতিদিন নিজেকে একটু করে এগিয়ে নিতে হয়। সঠিক দিকনির্দেশনা আর বাস্তব চর্চার মাধ্যমে আমরা তৈরি করি আগামীর আত্মপ্রত্যয়ী প্রজন্ম।



প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন

  • ক্লাসে কি কি নিয়ে আসতে হবে
  • কি কি ক্লাসে আনা যাবে না
  • ক্লাসে কি কি করা যাবে এবং কি কি করা যাবে না
  • ছুটি নেয়ার নিয়ম
  • কোর্স ফি পরিশোধ করার নিয়ম
  • এক্সাম ও এক্সাম দেয়ার নিয়ম

কোর্স সম্পন্ন করতে কি কি প্রয়োজন হবে?

  • স্মার্ট মোবাইল ফোন (ইন্টারনেট কানেকশন সহ)
  • নোট খাতা ও কলম
  • নিজস্ব কম্পিউটার থাকলে ভালো হয়
  • নিয়মিত ক্লাসে আসার মানুষিকতা
  • অন্তত ৪-৫ মাস কোর্সে লেগে থাকার ইচ্ছা শক্তি।

ভর্তি পদ্ধতি ও কোর্স ফি পরিশোধের নিয়ম



কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান

  • সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করার পর সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে
  • এই সার্টিফিকেট বিভিন্ন চাকুরীতে প্রদান করা যাবে
  • পোর্টফোলিওতে যুক্ত করা যাবে
  • ফেইজবুকে শেয়ার করা যাবে
  • লিংকডইন প্রোফাইলে যুক্ত করা যাবে







Post a Comment

0 Comments