Typing | Class Note


INDEX
টাইপ
টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি
কিবোর্ডের উপর আঙ্গুল রাখার নিয়ম
কোন আঙ্গুল দিয়ে কোন বাটনে চাপতে হবে
বাংলা টাইপ
বাংলা লেখার কিছু নির্দেশনা
ইংরেজী কোন বাটনে বাংলা কোন অক্ষর
বাংলা "কার" চিহ্ন
বাংলায় কিছু সংযুক্ত অক্ষর
এসো বাংলা লেখা প্রেকটিস করি
🎯 প্রশ্ন ব্যাংক

[Student's Guideline]  [Teacher's Guideline] [Class Guideline]

টাইপ

কিবোর্ডের উপর আঙ্গুল টিপে টিপে আমরা কম্পিউটারে যে লেখা লেখি করা তাকেই টাইপ বলে। লেখা দ্রুত লেখতে অর্থাৎ টাইপ করতে চাইলে আমাদেরকে টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি শিখে নিতে হয়।

টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি

আমরা নিজের ইচ্ছেমতো যেভাবে খুশি টাইপ করতে পারি কিন্তু এতে টাইপের গতি সঠিক মাত্রায় বাড়ে না। টাইপ এর গতি বাড়াতে হলে আমাদেরকে জানতে হবে টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি এবং নিয়ম।
  • হেলান দিয়ে না বসে সোজা হয়ে বসে টাইপ করতে হবে।
  • যা টাইপ করবো তা আগে মনে মনে অথবা মুখে বলে নেই।
  • প্রথম প্রথম টাইপ করার সময় অবশ্যই ধীরে ধীরে টাইপ করতে হবে।
  • লক্ষ্য রাখতে হবে যেনো এক বারো ভুল বাটনে চাপ না পরে।
  • টাইপিং সফ্টওয়্যার এর মাধ্যমে কিংবা কোন লেখা দেখে দেখে টাইপ প্রেকটিস করতে হবে।
  • প্রথমে ইংরেজী টাইপ শিখে তারপর বাংলা টাইপ শেখা ভালো।
কিবোর্ডের উপর আঙ্গুল রাখার নিয়ম


কোন আঙ্গুল দিয়ে কোন বাটনে চাপতে হবে



বাংলা টাইপ

সাধারণত সকল কিবোর্ডের বাটনেই ইংরেজী অক্ষরগুলো দেয়া থাকে। অর্থাৎ কোন বাটনে চাপ দিলে কোন অক্ষরগুলো আসবে সেগুলো দেয়া থাকে। কিবোর্ডে বাংলা অক্ষর দেয়া থাকুক আর না থাকুক আমরা ইচ্ছে করলেই যেকোন কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখতে পারি।
বাংলা লিখতে হলে আমাকে প্রথমে কম্পিউটারকে একটি নির্দেশনা দিয়ে ইংরেজী থেকে বাংলায় রুপান্তর করে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আমাদেরকে-
F12 অথবা Ctrl+Alt+V অথবা Ctrl+Alt+B বাটনে একবার চাপতে হবে।
উপরের নির্দেশনাটি একবার দিলে বাংলায় হবে আরেকবার দিলে ইংরেজী হবে।
(বিস্তারিত আমরা ব্যাহারিক ক্লাসে দেখবো ইনশাল্লাহ)

একটি বাংলা কিবোর্ডের ছবি



বাংলা লেখার কিছু নির্দেশনা

সাধারণত যে সকল কীবোর্ডে বাংলা অক্ষর রয়েছে সে সকল কীবোর্ডে লক্ষ্য করলে দেখবেন প্রতিটি কী তে দুটি করে বাংলা অক্ষর রয়েছে। যার একটি উপরে এবং একটি নিচে। আপনি যখন বাংলা টাইপ করবেন তখন নিচের অক্ষর গুলো লিখতে চাইলে সাধারণ প্রেসেই সেগুলো লিখবে। কিন্তু যখন উপরের অক্ষর গুলো লিখবেন তখন অবশ্যই আপনাকে Shift বাটন চেপে ধরে নিচের অক্ষর গুলো লিখতে হবে। এছাড়াও যখন কোন যুক্ত অক্ষর লিখার প্রয়োজন হবে তখন একটি অক্ষরের সাথে অন্য অক্ষর যুক্ত করতে ‘G’ বাটন প্রেস করতে হবে। তাই ‘G’ বাটনটি হল লিঙ্ক বাটন যার মাধ্যমে যুক্ত অক্ষর গুলো লিখা যায়।

এছাড়াও আরও একটি বিষয় রয়েছে। বাংলা কীবোর্ডের লেআউট লক্ষ্য করলে দেখবে সেখানে কোন স্বরবর্ণ নেই, কিন্তু এমন অনেক শব্দ রয়েছে যেগুলোতে স্বরবর্ণ ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। যেমন আমরা লিখার জন্য ‘আ’ লিখা প্রয়োজন আবার অমর লিখার জন্য ‘অ’ লিখা প্রয়োজন। এখন প্রশ্ন হল কিভাবে এই স্বরবর্ণ অক্ষর গুলো লিখবে। সে ক্ষেত্রে যুক্ত বর্ণের মতো এখানেও আপনাকে ‘G’ বাটনটি সাহায্য করবে। বাংলা কীবোর্ড লেআউট এ লক্ষ্য করলে দেখবেন ‘G’ বাটনের ঠিক বামপাশের বাটন গুলো অর্থাৎ A,S,D,F,Z,X,C এই বাটন গুলোতে স্বরবর্ণের প্রতিক চিহ্ন গুলো রয়েছে যেমনঃ আকার, একার, উকার, ইকার ইত্যাদি। এখন যদি ‘অ’ লিখতে চাও তাহলে Shift চেপে ‘F’ চাপলেই ‘অ’ লিখা চলে আসবে, আবার ‘আ’ লিখতে চাইলে ‘G’ চেপে ‘F’ চাপলেই ‘আ’ লিখা চলা আসবে। এভাবে ই লিখার জন্য G+D তাহলে ‘ই’ লিখা চলে আসবে, আবার ‘ঈ’ লিখার জন্য Shift+G+D প্রেস করলে ঈ লিখা চলে আসবে। এখানে ‘ঈ’ লিখার জন্য G+D এর সাথে Shift ব্যবহার করা হয়েছে কারন ঈকার টি উপরে রয়েছে।


ইংরেজী কোন বাটনে বাংলা কোন অক্ষর

বাংলা অক্ষর

ইরেজী বাটন

বাংলা অক্ষর

ইরেজী বাটন

ক =

J

য =

W

খ =

Shift + J

র =

V

গ =

O

ল =

Shift + V

ঘ =

Shift + O

শ =

Shift + M

ঙ =

Shift + Q

ষ =

Shift + N

চ =

Y

স =

N

ছ =

Shift + Y

হ =

I

জ =

U

ড় =

P

ঝ =

Shift + U

ঢ় =

Shift + P

ঞ =

Shift + I

য় =

Shift + W

ট =

T

ৎ =

Shift + 7

ঠ =

Shift + T

ং =

Q

ড =

E

ঃ =

Shift + 6

ঢ =

Shift + E

ঁ =

Shift + 2

ণ =

Shift + B

অ =

Shift + F

ত =

K

আ =

G, F

থ =

Shift + K

ই =

G, D

দ =

L

ঈ =

G, Shift+D

ধ =

Shift + L

উ =

G, S

ন =

B

ঊ =

G, Shift+S

প =

R

ঋ =

G, A

ফ =

Shift + R

এ =

G, C

ব =

H

ঐ =

G, Shift+C

ভ =

Shift + H

ও =

G, X

ম =

M

ঔ =

G, Shift+X


বাংলা "কার" চিহ্ন

বাংলা

ইরেজী বাটন

বাংলা

ইরেজী বাটন

া =

F

ৈ =

Shift + C

ে =

C

ৌ =

Shift + X

ি =

D

রেফ =

Shift + A

ী =

Shift + D

্ =

G

ু =

S

্র =

Z

ূ =

Shift + S

্য =

Shift + Z

ৃ =

A

। =

Shift + G



বাংলায় কিছু সংযুক্ত অক্ষর

ষ্ণ = ষ+ণ

জ্ঞ = জ+ঞ

ঞ্জ = ঞ+জ

হ্ম = হ+ম

ঞ্চ = ঞ+চ

ঙ্গ = ঙ+গ

ঙ্ক = ঙ+ক

ট্ট = ট + ট

ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম

হ্ন = হ + ন

হ্ণ = হ + ণ

ব্ধ = ব + ধ

ক্র = ক + ্র (র-ফলা)

গ্ধ = গ + ধ

ত্র = ত + ্র (র-ফলা)

ক্ত = ক + ত

ক্স = ক + স

ত্থ = ত + থ (উত্থান, উত্থাপন)

ত্ত = ত + ত (উত্তম, উত্তর, সত্তর)

ত্ম = ত + ম (মাহাত্ম্য)

ক্ক = ক + ক; আক্কেল

ক্ট = ক + ট; ডক্টর

ক্ট্র = ক + ট + র; অক্ট্রয়

ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত

ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র

ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ

ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী

ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য

ক্র = ক + র; যেমন- চক্র

ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি

ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ

ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ

ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু

ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী

ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য

ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য

ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স

খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য

খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান

গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ

গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ

গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য

গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী

গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন

গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র, অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়

গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী

গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম

গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য

গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম

গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট

গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি

ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন

ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য

ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ

ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক

ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি

ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য

ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা

ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ

ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ

ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি

ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ

ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য

ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি

ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়

চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা

চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা

চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস

চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়

চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা

চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী

চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য

জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক

জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল

জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা

জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান

জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর

জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য

জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র

ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল

ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা

ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ

ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা

ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম

ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা

ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল

ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য

ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন

ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা

ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান

ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য

ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার

ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ

ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য

ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক)

ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা

ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ

ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য

ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল

ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য

ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র

ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ

ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ

ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর

ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়

ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য

ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট

ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর

ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব

ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত

ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ

ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন

ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব

ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা

ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য

ত্য = ত + য; যেমন- সত্য

ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ

ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য

ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা

ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব

থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী

থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য

থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three)

দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম

দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন

দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য


এসো বাংলা লেখা প্রেকটিস করি

হোমনা: একটি শান্ত পুরাতন জনপদ

হোমনা কুমিল্লার একটি প্রাচীন এলাকা। এখানকার মানুষ বহু আগে থেকেই কৃষি ও নদীভিত্তিক জীবনযাপন করে। মেঘনা নদীর পাশে এই অঞ্চল সব সময়ই ছিল শান্ত ও সবুজ। ব্রিটিশ আমলে হোমনায় কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। পুরাতন মসজিদ ও ঘাটের পাশে এখনো ইতিহাসের ছাপ পাওয়া যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানকার মানুষ সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নেয়। এখন হোমনা একটি শান্ত ও উন্নয়নশীল এলাকা। এখানকার লোকজন ঐতিহ্য ভালোবাসে এবং পুরাতন স্মৃতি রক্ষা করে চলে।


হোমনা: একটি শান্ত পুরাতন জনপদ

হোমনা কুমিল্লার একটি প্রাচীন এলাকা। এখানকার মানুষ বহু আগে থেকেই কৃষি ও নদীভিত্তিক জীবনযাপন করে। মেঘনা নদীর পাশে এই অঞ্চল সব সময়ই ছিল শান্ত ও সবুজ। ব্রিটিশ আমলে হোমনায় কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। পুরাতন মসজিদ ও ঘাটের পাশে এখনো ইতিহাসের ছাপ পাওয়া যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানকার মানুষ সাহসিকতার সঙ্গে অংশ নেয়। এখন হোমনা একটি শান্ত ও উন্নয়নশীল এলাকা। এখানকার লোকজন ঐতিহ্য ভালোবাসে এবং পুরাতন স্মৃতি রক্ষা করে চলে।


উন্নত চরিত্র

উন্নত চরিত্র একজন মানুষকে ভালো ও গ্রহণযোগ্য করে তোলে। সত্য কথা বলা, শৃঙ্খলা মানা, সময়ের কাজ সময়ে করা—এই সবই ভালো চরিত্রের চিহ্ন। একজন ভালো মানুষ সব সময় অন্যকে সম্মান দেয়, কারো ক্ষতি করে না। ছোটদের আদর করে, বড়দের শ্রদ্ধা করে। শিক্ষা, পরিবার ও সমাজ উন্নত চরিত্র গঠনে সাহায্য করে। স্কুলে আমরা শিখি কীভাবে ভালো ব্যবহার করতে হয়। ভালো চরিত্র শুধু পরীক্ষায় নম্বর আনে না, এটি জীবনে সাফল্য ও শান্তি এনে দেয়। তাই সবার উচিত নিজের চরিত্র ভালো রাখা।


এআই: এক নতুন যুগ

এআই মানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এটি এক ধরনের প্রযুক্তি, যা মানুষকে নানা কাজে সাহায্য করে। এখন মোবাইল, গাড়ি, দোকান, অফিস এমনকি হাসপাতালেও এআই ব্যবহার হয়। এটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, ছবি চিনতে পারে, কথা বুঝতে পারে। এআই দিয়ে কাজ সহজ হয়, সময় বাঁচে। তবে এর ভালো দিক যেমন আছে, তেমন দায়িত্বশীল ব্যবহারও দরকার। যদি আমরা এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করি, তবে জীবন আরও উন্নত হবে। এআই এখন শুধু ভবিষ্যৎ নয়, এটি এখন আমাদের বর্তমানও।


কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব

আজকের দিনে কম্পিউটার শিক্ষা খুবই দরকার। স্কুল, কলেজ, অফিস, দোকান – সব জায়গায় কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটার দিয়ে লেখা, হিসাব, ছবি, গান, ভিডিও সব কিছু করা যায়। ইন্টারনেট ব্যবহার করে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি। পড়াশোনা ও কাজের জন্য এটি খুব উপকারী। যারা কম্পিউটার চালাতে জানে, তারা সহজে ভালো কাজ পায়। তাই ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটার শেখা দরকার। এটি শুধু জ্ঞান বাড়ায় না, সময় ও শ্রমও বাঁচায়। সবার উচিত কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহণ করা।


Post a Comment

0 Comments